ঢাকা: ১৯১৪ থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত সংঘটিত হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। তখন পর্যন্ত এটিই ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়াবহ ও বড় যুদ্ধ।১৯১৪ সালের ২৮

ঢাকা: নিজেদের পোষা বিড়ালের কাছে জিম্মি হয়ে মা-মেয়েকে শেষ পর্যন্ত পুলিশ ডাকতে হলো!ক্ষিপ্ত পোষা বেড়াল কাপ্পি তাদের শোবার ঘরে আটকে

ঢাকা: বহু আশা নিয়ে ঘুরতে গেলেন স্বপ্নের শহরে। দেশটির দর্শনীয় সব স্থান দেখা, খাওয়া-দাওয়া, কেনা-কাটা সব কিছুরই একটি পরিকল্পনা করে

ঢাকা: ছোটদের জনপ্রিয় কার্টুন সিরিজ ‘দ্য জঙ্গল বুক’-এ মোগলির বন্ধু ‘ভাল্লু’র কথা নিশ্চয়ই মনে আছে সবার। বহু বছর আগের এ কার্টুন

ঢাকা: ১৯১৪ থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত সংঘটিত হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। তখন পর্যন্ত এটিই ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়াবহ ও বড় যুদ্ধ।১৯১৪ সালের ২৮

ঢাকা: অধিকাংশ পশুপ্রেমীর চাওয়া, তাদের পোষা প্রিয় প্রাণীটি চিরকাল একইরকম থাকুক। থাক অমর হয়ে। একইরকম আদুরে আর সুন্দর। কিন্তু

রংপুর: পাইপ লাইনের মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছে রংপুরবাসী। সোমবার সকালে রংপুর সিটি করপোরেশনের আয়োজনে দীর্ঘ

ঢাকা: ভাবুন, জ্বল জ্বল চোখে ক্ষিপ্র গতিতে একটি কালো চিতা আপনার দিকে ধেয়ে আসছে! কী, ভাবতেও চান না তো? ঠিক, আমরা কেউ কল্পনাতেও এমনটা ভাবব

ঢাকা: সেই আদিকাল থেকেই কুকুর মানুষের সবচেয়ে প্রিয় ও বিশ্বস্ত বন্ধু। এ প্রাণীটি কেবল প্রভু ভক্তই নয়, কখনো-সখনো শিশুদের অভিভাবকও বটে!

ঢাকা: সকাল এগারোটা। হঠাৎ এক বেদেনীকে দৌঁড়াতে দেখলাম। তার পিছে ধাওয়া করেছে বেশ কয়েক যুবক। এক পর্যায়ে বেদেনী দৌঁড়ে গিয়ে রাস্তার পাশে

ঢাকা: ১৯১৪ থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত সংঘটিত হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। তখন পর্যন্ত এটিই ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়াবহ ও বড় যুদ্ধ।১৯১৪ সালের ২৮

ঠাকুরগাঁও থেকে: এক সময় যাকে দেখার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লোকজন এসে বাড়িতে ভিড় করেছিলেন; যাকে আমেরিকায় নিয়ে যাওয়ার জন্য

ঢাকা: মানুষের মন বড়ই বিচিত্র। কতরকম অদ্ভুত আর উদ্ভট খেয়াল যে খেলা করে তার মনে! তাই বলে কানের লতি লম্বা করা!এক হাওয়াইয়ান ব্যক্তি তার

কাবুল ও জালালাবাদের মধ্যে অবস্থিত ৬৫ কিলোমিটারের রাস্তাটি এর দুর্গমতা এবং আফগান ড্রাইভারদের কুখ্যাতির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে

৬৯ কিলোমিটার দৈর্ঘে্যর সড়কটি নর্থ ইউনগাস রোড, গ্রোভস রোড এবং রোড অব ফেট হিসেবেও পরিচিত।ভয়াবহ বাঁক এবং বিপদসঙ্কুলতার কারণে ১৯৯৫

প্রতিকূল ভৌগলিক অবস্থার কারণে এই সড়কটি তালিকায় স্থান পায়নি, বরং যুদ্ধের ভয়াবহ বিভীষিকার স্বাক্ষর হিসেবে স্মরণ করা হয় সড়কটিকে।ইরাক

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ও বিপজ্জনক আন্তর্জাতিক মহাসড়ক। দুর্গম কারাকোরাম পবর্তমালার মধ্য দিয়ে চীন ও পাকিস্তানের মধ্যে সংযোগ স্থাপন

নয় কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই রাস্তাটি লাদাখের সঙ্গে কাশ্মীরের যোগাযোগের মাধ্যম। শ্রীনগর ও লাদাখের লেহ এর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে

চীনের দুর্গম তাইহাং পবর্তমালার পাদদেশে অবস্থিত রাস্তাটি তৈরি হয়েছে মূলত পাথর কুঁদে। সড়কটি পর্বতের ভেতরে অবস্থিত গ্রাম গুলিয়াংয়ে

নাম দেখেই বোঝা যায় কতখানি বিপজ্জনক এই সড়ক। যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর রাস্তা হিসেবে বিবেচনা করা হয় একে। দুর্ঘটনায় ব্যাপক মৃত্যুর