ঢাকা, শনিবার, ২১ আষাঢ় ১৪৩২, ০৫ জুলাই ২০২৫, ০৯ মহররম ১৪৪৭

ক্রিকেট

ইংলিশদের ৬৬ বলে ৯৭ রান দরকার

স্পোর্টস করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭:০৩, মার্চ ৩১, ২০১৪
ইংলিশদের ৬৬ বলে ৯৭ রান দরকার

জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়াম থেকে: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ২৯তম ম্যাচে টসে জিতে ইংল্যান্ড  অধিনায়ক স্টুয়ার্ট ব্রড ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রন জানিয়েছিলেন ডাচদের। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৩৩ রান করে ডাচরা।

জিততে হলে ১৩৪ রান করতে হবে ইংল্যান্ডকে।

দলীয় ১৮ ও ১৯ রানে ইংলিশ দলের দুই ওপেনার এবং ২৬ রানে ইয়ন মরগান সাজঘরে ফিরলে কিছুটা চাপে পড়ে ইংল্যান্ড। এই চাপ সামাল দেয়ার আগেই দলীয় ৩২ রানে মঈন আলীকে পিটার বোরেন ফিরিয়ে দিলে চার উইকেট হারিয়ে আরো চাপে পড়ে ইংল্যান্ড। জিততে হলে আরো ৯৭ রান দরকার এগারো ওভার থেকে।

পাওয়ার প্লের ছয় ওভারে ইংলিশদের সংগ্রহ ছিল তিন উইকেটে ২৬ রান।

এর আগে ডাচদের হয়ে ব্যাটিংয়ের সূচনা করতে আসেন স্টিফেন মিবার্গ এবং মিচেল স্টুয়ার্ট। দুই ওপেনার প্রথম থেকেই ইংলিশ বোলারদের ওপর চড়াও হয়ে খেলেন। তিন ওভারেই তারা ৩২ রান তুলে নেন। মিচেল স্টুয়ার্ট চতুর্থ ওভারে স্টুয়ার্ট ব্রডের বলে মিডঅনে দাঁড়ানো স্টিফেন পেরীর তালুবন্দ্বি হয়ে সাজঘরে ফেরেন।

আরেক ওপেনার মিবার্গ এবং ওয়েসলি বারেসি ৫০ (৪৩ বলে) রানের জুটি গড়েন। স্টিফেন মিবার্গ ৩১ বলে ছয়টি চার আর একটি ছয়ে ৩৯ রান করে সাজঘরে ফেরেন। তবে ক্যারিয়ারের তৃতীয় অর্ধশতক থেকে মাত্র দুই রান দুরে থাকতে ৪৮ রানে আউট হয়ে যান ওয়েসলি বারেসি ।

নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে হারিয়ে ১৩৩ রান করেছে নেদারল্যান্ডস।

ডাচদের পাওয়ার প্লেতে ৪৭ রান এবং দলীয় ৫০ রান ৩৯ বলে আসে। দলীয় শতক আসে ৮৪ বলে।

এর আগে সুপার টেনের খেলায় ইংল্যান্ড ডি/এল পদ্ধতিতে নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে ৯ রানে এবং দ. আফ্রিকার সঙ্গে ৩ রানে হেরেছিল। তবে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ইংলিশরা ৬ উইকেটে জিতেছিল। আর নেদারল্যান্ডস শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ৯ উইকেটে, দ. আফ্রিকার সঙ্গে ৬ রানে এবং নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে ৬ উইকেটে হেরেছিল।

বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘন্টা, ৩১ মার্চ ২০১৪ আপডেট সময়: ১৭৫৩ ঘন্টা

** দেখেশুনে এগুচ্ছে ডাচরা

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।