আজ কেমন যাবে
জ্যোতিষ কুমারী রুবাই
তারিখ- ২০/০৪/২০১৪মেষ: (২১ মার্চ – ২০ এপ্রিল) শুভ রং: সাদা, শুভ সংখ্যা: ১৪
উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে কিছু ত্রুটি চোখে পড়বে। দিনের শুরুটি হবে বাধাবহুল।
টোটকা: বাড়ির দক্ষিণ দিকে সাদা ফুলের টব রাখলে সৌভাগ্য আসবে।

সংস্কৃতিমনস্ক লোকজনের সঙ্গে মেশার ফলে মানসিক দৃঢ়তা বাড়বে। দিনের মধ্যে কিছু অশুভ পরিবর্তন হলেও ভাগ্যক্রমে বিপত্তি আটকে যাবে। তবে দুশ্চিন্তা অব্যাহত থাকবে। আর্থিক সমস্যা বাড়বে। ছাত্রদের পড়াশোনার দিকে আরও মনোযোগী হতে হবে। রাতের দিকে ঝামেলা কিছুটা কমতে পারে।
টোটকা: নিজের পকেটে তুলসী পাতায় একটি চন্দনের টিপ দিয়ে কাছে রাখুন।

কোনো ব্যাপারে অহেতুক কৌতূহল দেখিয়ে ঝামেলায় জড়াতে পারেন। কোথাও যাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় সুফল মিলতে পারে। হতে পারে দাম্পত্য সমস্যার সমাধান। তবে নিজেকে সহনশীল হতে হবে। সত্যনিষ্ঠভাবে পরিস্থিতিকে আয়ত্তের মধ্যে রাখতে চেষ্টা করুন।
টোটকা: কাজের টেবিলে একটি ত্রিভুজ আকৃতির স্ফটিক রাখুন।

প্রাপ্ত ভালোবাসার উপযুক্ত মূল্য দিতে পারবেন না। পরিবেশ থাকবে আশাপূর্ণ। তবে সন্ধ্যার আগে প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করুন। শুভ যোগাযোগ ও বন্ধু মারফত খবর আসতে পারে। অনুকূল যোগাযোগ ও অর্থাগমের যোগ আছে। তবে মায়ের শারীরিক বিষয়ে নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।
টোটকা: গাড়ি চালকেরা গাড়িতে সিঁদুর ও তেল দিয়ে সামনের দিকে একটি সূর্য চিহ্ন এঁকে রাখুন।

শত্রুপক্ষের উপদ্রব না থাকলেও শত্রুপক্ষের ভীতি আপনাকে তাড়া করে বেড়াবে। দিনের প্রাথমিক পরিবেশ থাকবে বাধাবহুল। পরিবেশ অনুকূলে আসতে আসতে সন্ধ্যা হয়ে যাবে। সহোlর কারো দ্বারা উপকৃত হবেন।
টোটকা: শোবার ঘরে একটি পিতলের পাত্রে জল দিয়ে তিনটি পদ্মফুল রাখলে উপকার পাবেন। অষ্ট ধাতুর মূর্তি কাজের জায়গায় রাখুন।

পড়াশোনার ব্যাপারে দৃঢ়চেতা হলে তবেই সুফল পাবেন। সন্ধ্যের পর ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হতে পারেন। কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন মনে হলে ঘুরে আসুন। কোনো ধরনের তর্কে যাবেন না। বড় দিদি বা দাদার সাহায্য লাভ হবে। ব্যবসায়িক ভ্রমণে গেলে তেমন সুবিধা হবে না।
টোটকা: কাক-পক্ষীকে ফল ভোজন করান। কাজের জায়গায় একটি ত্রিকোণাকৃতির স্ফটিক রাখুন।

কোনো শুভ সংবাদ দেরিতে হলেও পাবেন। দুপুরের পর গৃহ সংক্রান্ত সুখবর পেতে পারেন। সন্ধ্যার মধ্যে কাজ শেষ না করলে অর্থকরী দিকে আটকে যাবেন। গৃহ ও কর্মক্ষেত্রে দূরত্ব বাড়তে পারে। জটিল প্রভাব বিকেলেও অব্যাহত থাকবে। সন্ধ্যে বেলায় পদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগে ফলে উন্নতির যোগ দেখা যাচ্ছে।
টোটকা: গোলাপ জল মিশ্রিত জলে গোসল করুন। দিনে একবার অন্তত দারুচিনি ও মধু সেবন করুন।

কাজ-কর্ম গুছিয়ে তোলার জন্য পদস্থ ব্যক্তির সাহায্য পাবেন। তবে সাহায্য পেলেও সুসময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। ভীতি থাকলেও অশুভ কিছু ঘটবে না। দুপুরে আশানুরূপ যোগাযোগ বা দূরে থাকা স্বামী-স্ত্রীর খবর আসতে পারে। ন্যায্য পাওনা সময়মতো পেয়ে যাবেন। তবে আজকের দিনে কোন চুক্তিতে না যাওয়াই শ্রেয়।
টোটকা: একটি জীবন্ত মাছকে জলাশয়ে ছেড়ে দিন। কাককে শস্য দানা দান করুন।

কোনো ব্যাপারে এমনভাবে জড়িয়ে পড়বেন যা আপনার স্বভাব বিরুদ্ধ। আজকের দিনে সমস্যাকে এড়িয়ে চলার জন্য আগের অভিজ্ঞতা কাজে লাগান। আপনার মার্জিত ভাবের জন্য পরিবেশ আপনার পক্ষেই থাকবে। সন্ধ্যের সময়টা সর্তক থাকুন। দিনের শেষ থাকবে সমস্যাহীন।
টোটকা: কোনো সর্পগন্ধা গাছে জল দিন।

কর্ম ও পরিবার যোগ শুভ হলেও শরীরে থাকতে পারে কিছু অস্বস্তি। শত্রুপক্ষ সক্রিয় থাকায় কাজে অগ্রগতি বাধা পাবে। বিকেলে শুভ খবর পেতে পারেন। দিনের মধ্যে বিপত্তি সামনে চলে এলেও দুর্ঘটনা ঘটবে না। বিকেলে অবস্থার তেমন কোনো পরিবর্তন না হলেও গৃহ,কর্ম সব ক্ষেত্রেই পরিবর্তন লক্ষ্য করবেন।
টোটকা: হরিতকি এবং কাঁচা হলুদ একটি স্বস্তিক চিহ্ন আঁকা ঘটে রেখে বসার ঘরের দক্ষিণে রেখে দিন।

আজকের দিনে আপনি আপনার ভুল প্রতিপক্ষের কাজের সুফল পাবেন। কর্মস্থলে সহকর্মী দ্বারা উপকৃত হবেন। কাজের প্রয়োজনে দূরে যেতে হতে পারে। দুপুরে অযাচিত ঘটনায় মন কিছুটা ভারাক্রান্ত হতে পারে। আজকের দিনে চেষ্টা করলেও শত্রুপক্ষ আপনার সঙ্গে পেরে উঠবে না।
টোটকা: একটি কলা কিছুটা কালো জিরে, কিছুটা চাল সামান্য তিল, অল্প জল দিয়ে মেখে জলাশয়ে ভাসিয়ে দিন।

আজ একটি কর্মবহুল দিন। সন্ধ্যায় শুভ পরিবর্তন। আপনার নীতি কোনো অবস্থাতেই পরিবর্তন হতে দেবেন না। সংগঠনমূলক কাজে যতটা সম্ভব অগ্রগতি করুন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে জটিলতা বাড়তে পারে। আয় বুঝে ব্যয় করুন।
টোটকা: পাঁচটি আমের পল্লবের উপর তেল এবং সিঁদুর মিশিয়ে একটি করে ফোঁটা দিয়ে প্রধান দরজায় ঝুলিয়ে রাখুন।
বাংলাদেশ সময়: ০০০১ ঘণ্টা, এপ্রিল ২০, ২০১৪